পরে কর্তৃপক্ষের তত্বাবধানে খেলায় ৯ মিনিট হাতে নিয়ে দুই দল মাঠে নামলেও তাদের মধ্যে আবার উত্তেজনা তৈরি হয়।পরে কর্তৃপক্ষ সকল খেলাকে আজকের জন্য স্থগিতের ঘোষনা করেন। এই নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছেন এবং প্রশাসনের কাছে মাঠের সিদ্ধান্ত মাঠে দেওয়ার জোড় দাবি তুলেছেন।
লোকপ্রশাসন বিভাগের দলীয় অধিনায়ক মো রিপন শেখ বলেন, খেলার মাঠে আম্পেয়ারের সিদ্ধান্ত না মেনে ইংরেজি বিভাগ মাঠ থেকে উঠে যায়। পরে রিভিউ নিলে তাতেও তারা প্রমান করতে পারেনি তারা সঠিক। খেলা শুরু হলে আমাদের খেলোয়ার বল নিয়ান্ত্রনে আনার চেষ্ঠা করলে তাদের গোলকিপারের গায়ে লাগলে গোলকিপার আমাদের খেলোয়ারকে ধাক্কায় দেয়।পরে তাদের খেলোয়াররা আসলে আমাদের খেলোয়ারাও আসে। উত্তেজনা তৈরি হয়। মাঠে উত্তেজনা ছড়িয়ে তারা মাঠ ছেড়ে চলে যায়। খেলার মধ্যে কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থাকবেই তাই বলে মাঠ ছেড়ে চলে যাবে আর প্রশাসন সেখানে চুপ থাকবে। প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো। আমরা মাঠের সিদ্ধান্ত মাঠেই চাই।
ইংরেজি বিভাগের দলীয় অধিনায়ক নাহিদ বলেন, আমরা দুইটা গোল দিয়েছি রেফারি দুটি গোলকেই অফসাইড ধরেছে। পরে আমরা রিভিউ নিলে ভিডিওতে কোনো স্পষ্ট প্রমান পাওয়া যায় নি। কিন্তু রেফারি এসে অন্য একটা রিভিউ দেখে হ্যান্ড বলে চালিয়ে দেয়। পরে আমরা তা মেনে নিয়ে মাঠে নামি। কিন্তু ওদের প্লেয়ার এসে আমাদের গোলকিপারকে ধাক্কা দেয়। রেফারি এ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না দিলে আমরা মাঠ ত্যাগ করি।
এ বিষয়ে প্রক্টরকে কয়েকবার ফোন করলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। বর্তমানে ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।