মেঘনায় ইলিশের মহা উৎসব!
অক্টোবর ১২ ২০২৫, ২২:১৮
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বরিশাল জেলার হিজলা উপজেলার মেঘনা হইতে শুরু করে মেঘনা নদীর প্রতিটি শাখা নদীতে ইলিশ মাছের মহা উৎসব। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশ রক্ষা অভিযান চলমান থাকা সত্ত্বেও গত ৪ অক্টোবর থেকে ১০ অক্টোবর পর্যন্ত মেঘনার প্রতিটি নদীতে চলছে উল্লাসের মাধ্যমে মা ইলিস নিধন এবং মৎস্য কর্মকর্তা তিনি তার নিজ দায়িত্বে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করেন।
নদীতে জেলেরা বিভিন্ন ঘাটে ঘাটে বসে থাকে জাল ফেলে এদিকে মৎস্য কর্মকর্তা তিনি ভোর ৪ টা বাজে ড্রোন নিয়ে নদীতে নামে সকাল ৮ বাজে কিছু সাধারন খেটে খাওয়া জেলেদেরকে নদী থেকে ধরে এনে ১৬-১৭-১৮ দিন করে সাজা দিয়ে বসে থাকে। অপরদিকে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সাথে যোগ সাজস্যে সমঝোতা করে নদীতে জাল ফলানোর সুযোগ করে দিয়েছে, স্থানীয় সংবাদকর্মীরা প্রভামাছ ধরার সুযোগ বশালী একটি মহলের চাপের মুখে থেকে কোনভাবেই সংবাদ প্রচার করতেও পারছে না।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, হিজলা উপজেলার বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীদের সাথে মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম তিনি তা রাখের গুছিয়ে নিয়ে তার ইচ্ছামত নদীতে অভিযান পরিচালনা করেন কোস্ট গার্ডের সিসির সাথে আলাপ করলে তিনি জানান মৎস্য কর্মকর্তা আমাদেরকে যেভাবে দিকনির্দেশনা দিয়ে পরিচালনা করেন আমরা সেভাবেই অভিযান পরিচালনা করি।
হিজলা উপজেলার মৎস্য ব্যবসায়ীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে বিপুল পরিমাণে মাছ মজুদ করতেছেন। নদীর পাড়ে পাড়ে চতুর্দিকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মৎস্য ব্যবসায়ীরা মাছ ক্রয় করে মজুদ করতেছেন নদীতে ঝাকে ঝাকে ধরা পড়ছে ইলিশ এ ব্যাপারে মৎস্য কর্মকর্তা আলমের সাথে আলাপ করলে তিনি কোনভাবেই ফোনটি রিসিভ করেন না এবং মৎস্য কর্মকর্তা তিনি তার নিজস্ব অর্থায়নে স্যাটেলাইট টেলিভিশন সময় টিভিকে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে নদীতে এনে লাইভ ভিডিও এবং সংবাদ প্রচার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছরিয়ে দিচ্ছে,এদিকে বরিশাল সদর থেকে দুইজন জেলা কর্মকর্তা এসে উপজেলা অফিসে বসে থাকতে দেখা যায় তাদেরকে যথাযথ সময়ে ফল ফ্রুট থেকে শুরু করে বিরানি বিভিন্ন আইটেমের খাবার খাওয়ানো হচ্ছে তারা অভিযানে যাচ্ছে না।
উপজেলা মৎস কর্মকর্তা কখন অভিযান করতে বের হবে এবং কখন অভিযান করে চলে আসবে সবকিছু তার অফিসের স্টাফ চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা নদীর জেলেদেরকে এবং অসাধু ব্যবসায়ীদেরকে ফোনের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়। হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইলিয়াস শিকদার নিজের সুবিধামতোই যখন ইচ্ছা তখন নদীর পাড়ে ছদ্মবেশে চলে যায় এবং তিনি যথাযথভাবে অভিযান সফল করার জন্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। ,









































